উগ্র নারীবাদ ক্ষতিগ্রস্ত পুরুষকেই অপরাধী বানিয়ে সমাজকে দূষিত করে
সারমর্মঃ
উগ্র নারীবাদ শব্দটিই বেশ ভয়ঙ্কর। এর ভেতরে কেমন যেনো একটা চাঁছাছোলা রুক্ষতার সাথে মেঘ করে আসা ঝোড়ো মৌসুমের দারুণ মেলবন্ধন আছে। আসলেই আছে। অথচ নারীবাদ তা নয়। প্রকৃত নারীবাদ হলো নারীর সামগ্রিক উন্নয়ন নিয়ে নায্যতার সাথে নানাবিধ আলোচনা ও কার্যক্রম। নারীর সকল সুখ দুঃখকে অর্থবহ করে তোলার সংগ্রাম। অসহায় নারীদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়াও প্রকৃত নারীবাদের মৌলিক কাজ। পুরুষদের প্রতিদ্বন্দ্বী না হয়ে বন্ধুর মতো সহযোগী হওয়াও প্রকৃত নারীবাদের অন্যতম প্ৰধান কাজ।
মিডিয়া ট্রায়াল ও নারীর চোখের পানি এবং নারীর মুখের কথাকেই প্রাধান্য দিয়ে বিচারের আগেই ভিকটিম পুরুষকে দোষী সাব্যস্ত করা - এমনটা করাই আবহমানকালের উগ্র নারীবাদী সামাজিক সংস্কৃতি। সেই সংযুক্ততা পুরুষের মিউচুয়াল সেক্স থেকে শুরু করে বৈবাহিক শাসন, মতাদর্শ থেকে সাংসারিক দায়িত্ব, উচ্চারিত ভাষার শব্দের মান থেকে পৌরুষদীপ্ত চলাফেরা - যেকোনো দিক দিয়েই ভিকটিম পুরুষকে দোষী সাব্যস্ত করা হতে পারে
বিশ্বব্যাপী সমাজ ও সংস্কৃতিগতভাবে নারীদের একটা অস্বাভাবিক চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য আছে। পুরুষদের সাথে মনস্তাত্বিক খেলা করা। এই খেলাধুলার ভেতর দিয়ে পুরুষকে বাজিয়ে দেখার প্রবণতা এবং মনস্তাত্বিক খেলা শেষে পুরুষটিকে ছুঁড়ে ফেলে নতুন পুরুষের দিকে লোলুপ দৃষ্টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।
পুরো প্রক্রিয়াটাই নারীর জন্যে দারুণ সহজ করেছে উগ্র নারীবাদীদের কূটকৌশল ও দীর্ঘ লবিং। কারণ ওই ভিকটিম পুরুষটি পুরো বিষয়টিতে লজ্জ্বা, ভয়, ফৌজদারি অপরাধের অংশীদার, নারীবান্ধব কালো আইন - এসবের যাঁতাকলে পড়ে গিয়ে অসহায়ের মতো নিজেই নিজেকে অপরাধী ভাবতে শুরু করে। যখন ভিকটিম পুরুষটি নিজেকেই অপরাধী ভাবার অনভ্যস্ত মনস্তাত্বিক গ্যাঁড়াকলে আটকা পড়ে, তখন নারীটির চম্পট দেবার যাবতীয় সুযোগ সর্বত্র করে রাখে উগ্র নারীবাদীরা, নারীতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রযন্ত্র - নারীবান্ধব কালো আইনের মাধ্যমে। যাদের মূল লক্ষ্য হলো পুরুষদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেয়ে পুরুষকেই দোষারোপ করা। সেইসাথে পুরুষকে দোষী বানিয়ে উগ্র নারীবাদীদেরকে চালকের আসনে বসার সুযোগ করে দেয়া।
এসব কারণে ভিকটিম পুরুষটিই শেষতক দোষী সাব্যস্ত হয় মিডিয়া ট্রায়াল ও পুরুষবিদ্বেষী উগ্র নারীবাদীদের মৌখিক জিঘাংসায়। ভিকটিম পুরুষটিকে যদি অপরাধী বানানো যায়, তাহলে তো ন্যায়বিচারের আর চাহিদা থাকেনা। উগ্র নারীবাদীদেরও সাজা পাবার ভয় থাকে না। এতে, সমাজের চোখে পুরুষ ভিকটিমই অপরাধী হয় আর ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও রাষ্ট্রের সার্বিক অগ্রগতির। কারণ ভিকটিম পুরুষটি সমাজের এই অথর্ব নীতির কারণে সমাজকে আর শ্রদ্ধার চোখে দেখতে পারে না। ফলশ্রুতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও রাষ্ট্র। এছাড়াও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও রাষ্ট্রের মেরুদন্ড নির্মাণের কারিগর কর্মজীবী পুরুষেরা। উগ্র নারীবাদী নারীদের কিছুই হয় না।
বিশ্বব্যাপী সমাজ ও সংস্কৃতিগতভাবে নারীদের একটা অস্বাভাবিক চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য আছে। পুরুষদের সাথে মনস্তাত্বিক খেলা করা। এই খেলাধুলার ভেতর দিয়ে পুরুষকে বাজিয়ে দেখার প্রবণতা এবং মনস্তাত্বিক খেলা শেষে পুরুষটিকে ছুঁড়ে ফেলে নতুন পুরুষের দিকে লোলুপ দৃষ্টি নিয়ে অগ্রসর হওয়া।
পুরো প্রক্রিয়াটাই নারীর জন্যে দারুণ সহজ করেছে উগ্র নারীবাদীদের কূটকৌশল ও দীর্ঘ লবিং। কারণ ওই ভিকটিম পুরুষটি পুরো বিষয়টিতে লজ্জ্বা, ভয়, ফৌজদারি অপরাধের অংশীদার, নারীবান্ধব কালো আইন - এসবের যাঁতাকলে পড়ে গিয়ে অসহায়ের মতো নিজেই নিজেকে অপরাধী ভাবতে শুরু করে। যখন ভিকটিম পুরুষটি নিজেকেই অপরাধী ভাবার অনভ্যস্ত মনস্তাত্বিক গ্যাঁড়াকলে আটকা পড়ে, তখন নারীটির চম্পট দেবার যাবতীয় সুযোগ সর্বত্র করে রাখে উগ্র নারীবাদীরা, নারীতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রযন্ত্র - নারীবান্ধব কালো আইনের মাধ্যমে। যাদের মূল লক্ষ্য হলো পুরুষদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেয়ে পুরুষকেই দোষারোপ করা। সেইসাথে পুরুষকে দোষী বানিয়ে উগ্র নারীবাদীদেরকে চালকের আসনে বসার সুযোগ করে দেয়া।
এসব কারণে ভিকটিম পুরুষটিই শেষতক দোষী সাব্যস্ত হয় মিডিয়া ট্রায়াল ও পুরুষবিদ্বেষী উগ্র নারীবাদীদের মৌখিক জিঘাংসায়। ভিকটিম পুরুষটিকে যদি অপরাধী বানানো যায়, তাহলে তো ন্যায়বিচারের আর চাহিদা থাকেনা। উগ্র নারীবাদীদেরও সাজা পাবার ভয় থাকে না। এতে, সমাজের চোখে পুরুষ ভিকটিমই অপরাধী হয় আর ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও রাষ্ট্রের সার্বিক অগ্রগতির। কারণ ভিকটিম পুরুষটি সমাজের এই অথর্ব নীতির কারণে সমাজকে আর শ্রদ্ধার চোখে দেখতে পারে না। ফলশ্রুতিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও রাষ্ট্র। এছাড়াও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও রাষ্ট্রের মেরুদন্ড নির্মাণের কারিগর কর্মজীবী পুরুষেরা। উগ্র নারীবাদী নারীদের কিছুই হয় না।