ManhoodsThought... কেনো ?
বর্তমানে যৌক্তিক-বুদ্ধিপূর্ণ বোদ্ধাগণ আলোচনার টেবিলে, টং দোকানে, সামাজিক মাধ্যমে, পাড়ায়-মহল্লায়, স্কুলের মাঠে, খেলার মাঠে, ডাইনিং টেবিলে, একান্ত বেডরুমে নারীদের সম্মান-অধিকার-সুযোগ বিষয়ক তথাকথিত বহু কিছু নিয়ে বলা-লিখা-আলোচনা-সমালোচনা করা হয়-হচ্ছে...
কিন্তু এই সম্মান একপেশেভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে প্রতি পদে পদে তথাকথিত উগ্র-নারীবাদীরা অন্যায়ভাবে সুকৌশলে মনস্তাত্বিকভাবে পুরুষদের যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে ঢালাওভাবে সকল পুরুষকেই খারাপ ও সকল সমস্যার মূল হিসেবে উপস্থাপন করছে এবং এর ফলে ব্রেইন-ওয়াশড নতুন প্রজন্ম যে ভূল ও নেতিবাচক ধারণা নিয়ে বড় হচ্ছে তার বিরুদ্ধে সত্যের মশাল নিয়ে সমতা বিধানের জাগরণে আমাদের ছোট্ট পদক্ষেপ...
বর্তমানে নারী-উন্নয়ন, নারী-স্বাধীনতা, নারী-জাগরণ... ইত্যাদি বিষয়ে চাতুর্যতার সহিত ছলে-বলে-কৌশলে ইমোশনাল সিমপ্যাথি নিয়ে সমাজে যে নীরব-ঘাতক উগ্র-তান্ডবের সৃষ্টি করছে উগ্র-নারীবাদীগণ তার বিরুদ্ধে বলার জন্যই এই, পুরুষ...
সৃষ্টিকর্তা হাত দিয়েছে লড়ার জন্যে, মুখ দিয়ে প্রতিবাদের শানিত তরবারিকে কথার পঙক্তিতে তুলে ধরার জন্য, চোখ দিয়েছে অন্যায় চিনে নিয়ে প্রতিহত করার জন্য আর জ্ঞান দিয়েছে সম্ভাব্য সকল উপায়ে আহরণের জন্য...
ইতিহাসের পাতায় আছে নারী-মহামানবীগণ কখনও কেবলই নারী বলে সুযোগ নেয়নি বরং অন্যায়ের মুখে আর দশটা সাধারণ মানুষের মতো প্রতিবাদ করে সাধারণ মানুষ হয়েই মানুষের তরে এগিয়ে গিয়ে মানবিক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। অথচ আজকের সমাজের উগ্র-নারীবাদী মেয়েরা মানুষ হতে চায়না, তারা কেবলই মেয়ে হয়ে সমাজ-ধর্ম-রাষ্ট্রকে ব্যাবহার করে প্রতিপদে স্বার্থান্বেষী সুযোগ খোঁজে...
সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবধি কোনও নারীই অবলা নয়, দূর্বল নয়, অশুভ নয়...
অথচ সেই নারীরই একাংশ অতি চাতুর্যতার সহিত ঐতিহ্যপূর্ণ সুদীর্ঘ মানব ইতিহাস লঙ্ঘন করে কূটকৌশলে সুযোগ নেয়া উগ্র-নারীবাদীদের কি করে চিনতে হয় ও তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হয় তা নতুন প্রজন্মকে বোঝাতে জানাতে এবং সুস্থ ও সমতার সমাজবিধান প্রচার করতেই আমাদের আগমন...
"অর্ধেক তার গড়িয়াছে নারী, অর্ধের তার নর..."
একথা যে অস্বীকার করবে সে যে একজন মহা'গন্ডমূর্খ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সমাজে পুরুষও মানুষ নারীও মানুষ। কিন্তু বিরোধটা তখনই লাগে যখন নারী তার অধিকার আদায়ের নামে নাঁকি-কান্না করে, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নারী যখন সুবিধাজনক জায়গাটা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে বাগিয়ে নেয়, সংসারে কর্মজীবী নারীর সমান কন্ট্রিবিউট না করা, আরামদায়ক সেইফ জোনে বসে যখন রোদে-পোড়া কড়া-পড়া কর্মঠ হাতের পুরুষের কাছে কেবলই অধিকার শব্দটির অন্যায় প্রয়োগ করে অসম সুযোগ নেবার চেষ্টা করে তখনই জিতে যায় শয়তান, তখনই জিতে যায় ক্যাপিটালিজম, তখনই জিতে যায় উগ্র-নারীবাদীরা...
আমরা এর বিরুদ্ধে কথা বলতে এসেছি, জানাতে এসেছি এটাই নারী স্বাধীনতা নয়, এটাই নারী উন্নয়ন নয়, এটা কেবলই প্রহসন...
আমরা বলতে এসেছি, "না পুরুষ না নারী, আমরা কেবলই মানুষ"। মানুষ হয়ে মানুষের অধিকার সমান হওয়া উচিত এবং তাই হবে, এই বিশ্বাস নিয়ে এই আদর্শ নিয়ে এই মতবাদ সাথে করে ManhoodsThought'র পথচলা শুরু হলো... (১১/১১/২০২০) 🖕
বর্তমানে যৌক্তিক-বুদ্ধিপূর্ণ বোদ্ধাগণ আলোচনার টেবিলে, টং দোকানে, সামাজিক মাধ্যমে, পাড়ায়-মহল্লায়, স্কুলের মাঠে, খেলার মাঠে, ডাইনিং টেবিলে, একান্ত বেডরুমে নারীদের সম্মান-অধিকার-সুযোগ বিষয়ক তথাকথিত বহু কিছু নিয়ে বলা-লিখা-আলোচনা-সমালোচনা করা হয়-হচ্ছে...
কিন্তু এই সম্মান একপেশেভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে প্রতি পদে পদে তথাকথিত উগ্র-নারীবাদীরা অন্যায়ভাবে সুকৌশলে মনস্তাত্বিকভাবে পুরুষদের যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে ঢালাওভাবে সকল পুরুষকেই খারাপ ও সকল সমস্যার মূল হিসেবে উপস্থাপন করছে এবং এর ফলে ব্রেইন-ওয়াশড নতুন প্রজন্ম যে ভূল ও নেতিবাচক ধারণা নিয়ে বড় হচ্ছে তার বিরুদ্ধে সত্যের মশাল নিয়ে সমতা বিধানের জাগরণে আমাদের ছোট্ট পদক্ষেপ...
বর্তমানে নারী-উন্নয়ন, নারী-স্বাধীনতা, নারী-জাগরণ... ইত্যাদি বিষয়ে চাতুর্যতার সহিত ছলে-বলে-কৌশলে ইমোশনাল সিমপ্যাথি নিয়ে সমাজে যে নীরব-ঘাতক উগ্র-তান্ডবের সৃষ্টি করছে উগ্র-নারীবাদীগণ তার বিরুদ্ধে বলার জন্যই এই, পুরুষ...
সৃষ্টিকর্তা হাত দিয়েছে লড়ার জন্যে, মুখ দিয়ে প্রতিবাদের শানিত তরবারিকে কথার পঙক্তিতে তুলে ধরার জন্য, চোখ দিয়েছে অন্যায় চিনে নিয়ে প্রতিহত করার জন্য আর জ্ঞান দিয়েছে সম্ভাব্য সকল উপায়ে আহরণের জন্য...
ইতিহাসের পাতায় আছে নারী-মহামানবীগণ কখনও কেবলই নারী বলে সুযোগ নেয়নি বরং অন্যায়ের মুখে আর দশটা সাধারণ মানুষের মতো প্রতিবাদ করে সাধারণ মানুষ হয়েই মানুষের তরে এগিয়ে গিয়ে মানবিক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। অথচ আজকের সমাজের উগ্র-নারীবাদী মেয়েরা মানুষ হতে চায়না, তারা কেবলই মেয়ে হয়ে সমাজ-ধর্ম-রাষ্ট্রকে ব্যাবহার করে প্রতিপদে স্বার্থান্বেষী সুযোগ খোঁজে...
সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবধি কোনও নারীই অবলা নয়, দূর্বল নয়, অশুভ নয়...
অথচ সেই নারীরই একাংশ অতি চাতুর্যতার সহিত ঐতিহ্যপূর্ণ সুদীর্ঘ মানব ইতিহাস লঙ্ঘন করে কূটকৌশলে সুযোগ নেয়া উগ্র-নারীবাদীদের কি করে চিনতে হয় ও তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হয় তা নতুন প্রজন্মকে বোঝাতে জানাতে এবং সুস্থ ও সমতার সমাজবিধান প্রচার করতেই আমাদের আগমন...
"অর্ধেক তার গড়িয়াছে নারী, অর্ধের তার নর..."
একথা যে অস্বীকার করবে সে যে একজন মহা'গন্ডমূর্খ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সমাজে পুরুষও মানুষ নারীও মানুষ। কিন্তু বিরোধটা তখনই লাগে যখন নারী তার অধিকার আদায়ের নামে নাঁকি-কান্না করে, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নারী যখন সুবিধাজনক জায়গাটা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে বাগিয়ে নেয়, সংসারে কর্মজীবী নারীর সমান কন্ট্রিবিউট না করা, আরামদায়ক সেইফ জোনে বসে যখন রোদে-পোড়া কড়া-পড়া কর্মঠ হাতের পুরুষের কাছে কেবলই অধিকার শব্দটির অন্যায় প্রয়োগ করে অসম সুযোগ নেবার চেষ্টা করে তখনই জিতে যায় শয়তান, তখনই জিতে যায় ক্যাপিটালিজম, তখনই জিতে যায় উগ্র-নারীবাদীরা...
আমরা এর বিরুদ্ধে কথা বলতে এসেছি, জানাতে এসেছি এটাই নারী স্বাধীনতা নয়, এটাই নারী উন্নয়ন নয়, এটা কেবলই প্রহসন...
আমরা বলতে এসেছি, "না পুরুষ না নারী, আমরা কেবলই মানুষ"। মানুষ হয়ে মানুষের অধিকার সমান হওয়া উচিত এবং তাই হবে, এই বিশ্বাস নিয়ে এই আদর্শ নিয়ে এই মতবাদ সাথে করে ManhoodsThought'র পথচলা শুরু হলো... (১১/১১/২০২০) 🖕